বাংলাদেশ পুলিশ এর ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর অব পুলিশ (নিরস্ত্র) পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র- ২০২২

 বাংলাদেশ পুলিশ এর ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর অব পুলিশ (নিরস্ত্র) পদের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র- ২০২২



চাকরির একাধিক পরীক্ষায় বার বার আসা ৭০ টি গুরুত্বপূর্ণ বাক্যসংকোচন

 চাকরির একাধিক পরীক্ষায় বার বার আসা ৭০ টি গুরুত্বপূর্ণ বাক্যসংকোচন

চাকরির একাধিক পরীক্ষায় বার বার আসা ৭০ টি গুরুত্বপূর্ণ বাক্যসংকোচন

✍️✍️যিনি বিদ্যা লাভ করিয়াছেন -- কৃতবিদ্য (সোনলী & জনতা ২০২০)
✍️✍️ বহু দেখেছে যে -- ভূয়োদর্শী ( আট ব্যাংক ২০১৯)
✍️✍️ ইতিহাস বিষয়ে অভিজ্ঞ যিনি -- ইতিহাসবেত্তা (পূবালী ব্যাংক ১৯)
✍️✍️ মকমক হলো -- ব্যাঙের ডাক (সিনিয়র অফিসার ১৮)
✍️✍️ অকালে যাকে জাগরণ করা হয় -- অকালবোধন ( প্রবাসী কল্যান ব্যাংক ১৮)
✍️✍️ যে স্বামীর স্ত্রী প্রবাসে থাকে -- প্রোষিতপত্নীক (কৃষি ব্যাংক ১৭)
✍️✍️ অনুকরণ করার ইচ্ছা -- অনুচিকীর্ষা (রাকৃউবি ১৭)
✍️✍️ বিশ্বজনের হিতকর -- বিশ্বজনীন (প্রবাসী কল্যান -১৭)
✍️✍️ যে নারীর হিংসা নেই -- অনসূয়া (বাখরাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন)
✍️✍️ টঙ্কার --- ধনুকের ধ্বনি (উত্তরা ব্যাংক)
✍️✍️ যাকে ভাষায় প্রকাশ করা যায়না -- অনির্বচনীয় (উত্তরা ব্যাংক ১৭)
✍️✍️ এক থেকে শুরু করে ক্রমাগত -- একাদিক্রমে (পূবালী ব্যাংক ১৩)
✍️✍️ যে ভবিষ্যৎ না ভেবেই কাজ করে -- অবিমৃষ্যকারী (রাকৃউব ১১)
✍️✍️ যা লাফিয়ে চলে -- প্লবগ (সোনালী ব্যাংক ১০)
✍️✍️ যার কিছু নেই-- অকিঞ্চন (রুপালী ব্যাংক ২০১০)
✍️✍️ সম্পূর্নরুপে বিবেচনা করা হয় নাই এমন -- অসমীক্ষিত (রুপালী ২০১০)
✍️✍️ বৃষ্টির জল --- শীকর
✍️✍️ গোপন করার ইচ্ছা -- জুগুপ্সা
✍️✍️ আজীবন সধবা যে নারী -- চিরায়ুস্মতী (তিতাস গ্যাস ২০১১)
✍️✍️ যা দীপ্তি পাচ্ছে -- দেদীপ্যমান (বিবি এডি ২০১০)
✍️✍️ দশ চক্রে ভগবান ভূত -- দশ জনের চক্রান্তে ন্যায়কে অন্যায় করা (জনতা ২০১১)
✍️✍️ বাঘের চামড়া-- কৃত্তি (সিটি ব্যাংক ১১)
✍️✍️ যে ব্যক্তির দুহাত সমানে চলে -- সব্যসাচী
✍️✍️ যা বিনা যত্নে উৎপন্ন হিয়েছে--- অযত্নসম্ভূত
✍️✍️ রাজহাসের ডাক -- ক্রেকার
✍️✍️ দুইয়ের মধ্যে একটি-- অন্যতর
✍️✍️ যার বসন আলগা-- অসংবৃত
✍️✍️ চক্রের প্রান্তভাগকে বলা হয়-- চক্রধারা
✍️✍️ শুভক্ষনে জন্ম যার -- ক্ষনজন্মা
✍️✍️ হরিণের চামড়া -- অজিন
✍️✍️ যে জমিতে ফসল জন্মায় না-- ঊষর
✍️✍️ পাওয়ার ইচ্ছা-- ঈপ্সা
বিশ্বজনের হিতকর-- বিশ্বজনীন
যা প্রমান করা যায় না-- অপ্রমেয়
একই সময়ে বর্তমণ -- সমসাময়িক
গাছে উঠতে পটু যে -- গেছো
গম্ভীর ধ্বনি-- মন্দ্র
মুক্তি পেতে ইচ্ছুক-- মুমুক্ষু
সম্মুখে অগ্রসর হয়ে -- প্রত্যুদগমন
রাত্রির শেষভাগ -- পররাত্র
যে ব্যক্তি পূর্বজন্মের কথা স্মরণ করতে পারে--- জাতিস্মর
যে বস্তি থেকে উৎখাত হয়েছে-- উদ্বাস্তু
ঋষির ন্যায় --- ঋষিকল্প
শোনা যায় এমন -- শ্রুতিগ্রাহ্য
অবক্ষ জলে নেমে স্নান-- অবগাহন
ভোজন করার ইচ্ছা ----বুভুক্ষা
আপনাকে পন্ডিত মনে করে যে---- পন্ডিতন্মন্য
যে ব্যক্তি এক ঘর থেকে অন্য ঘরে ভিক্ষা করে বেড়ায় --- মাধুকরী
কর দান করে যে---- করদ
যে বহু বিষয় জানে--- বহুজ্ঞ
দ্বারে থাকে যে--- দৌবারিক
কর্ম সম্পাদনে অতিশয় দক্ষ -- কর্মঠ
যে অননরত কাঁদছে -- রোরুদ্যমান
আটপৌরে--- যা সব সময় পরার উপযোগী
জয় সূচনা করে এরুপ তিথি -- শুভ তিথি
যা সাধারনের মধ্যে দেখা যায়না -- অনন্যসাধারন
শত্রুকে পীড়া দেয় যে --- পরন্তপ
ঋতুতে ঋতুতে যজ্ঞ করেন যিনি -- ঋত্বিক
চোখের কোন -- অপাঙ্গ
অলংকারের ধ্বনি -- শিঞ্জন
সৃষ্টি করার ইচ্ছা -- সিসৃক্ষা
খাতা পত্র রাখার ঘর -- দপ্তরখানা
আকাশ ও পৃথিবী -- ক্রন্দসী
আট বছর বয়সী কন্যা -- গৌরী
জেষ্ঠ্যর বর্তমানে কনিষ্ঠের বিয়ে -- পরিবেদন
যে অন্যের লেখা চুরী করে -- কুম্ভিলক
কল্পনার দ্বারা রচিত মূর্তি -- ভাবমূর্তি
যে বিষয়ে কোনো বিতর্ক নেই -- অবসংবাদী
মোটাও নয়, রোগাও নয়---- দোহারা
যে ভরণ পোষন করে -- ভর্তা
বাইরের জগৎ সম্পর্কে যার জ্ঞান নেই -- কূপমন্ডূক
শোক দূর হয়েছে যার--- বীত শোক

পড়ার শেষে ডান লিখে উৎসাহিত করবেন

কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনাটে, রংপুর এর উচ্চমান সহকারী / সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর পদের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র- ২০২৩ ও উত্তর

 গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার


কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট, রংপুর পদের নাম: উচ্চমান সহকারী/সাঁটমুদ্রাক্ষরিক-কাম-কম্পিউটার অপারেটর


পরীক্ষা-২০২২


সময়: ১:৩০ মিনিট


বাংলা-২০


১। অর্থসহ বাক্য রচনা করুন ( ১X৫=৫):


ক) গলগ্রহ খ) খণ্ড প্ৰলয় গ) বর্ণচোরা ঘ) ভূষণ্ডির কাক ও মিছরির ছুরি 21 স শব্দ লিখুন (দুটি করে) (০.৫X১০=৫):


ক) বারি খ) নরপতি গ) )


৩। শুদ্ধ বানান লিখুন (100)


ক) মুমুর্ষ খ) আনুসাংগিক গ) মুর্ছনা ঘ) সাচ্ছন্দ্য ও বহুব্রিহি ৪। সন্ধি বিচ্ছেদ করুন (১X৫=৫)


ক) পাঁশশিকা খ) ছোড়দা গ) দ্য পিপাসা )


ইংরেজি-২০


(1) Fill in the blanks with appropriate prepositions / words (1x4=4): a)He is • MBA. b) She is university student. c) the poem by heart. d) He is addicted.......smoking.


(2) Translate into English (3x2-6): a) নিজেকে তুমি কী মনে কর? b) আজ বৃষ্টি হলেও হতে পারে। c) লোকটি যেমন বোকা তেমন গরিব।


(3) Makes sentence with the following phrases / idioms (1x 5 = 5): 

a) black and blue b) for good c) give in d) at stake e) in fine


(4) Correct the following sentences (1x5-5): 

 a) What fool he is 

b) The boy resembles to his father. 

c) Rich are not always happy.

(d) His home is adjacent with mine.

 e) Put in the light.


ক) একটি ঘরের মেঝের দৈর্ঘ্য ৪ মিটার এবং প্রস্থ ৩.৫ মিটার। ঘরটির উচ্চতা ৩ মিটার এবং এর দেয়ালগুলো ১৫ সে.মি. পুরু হলে চার দেয়ালের জায়তন কত? (৩ নম্বর)


(খ) ৪০ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৩০ মিটার প্রস্থ বিশিষ্ট একটি মাঠের ঠিক মাঝে আড়াআড়িভাবে ১.৫ মিটার প্রশস্ত দুইটি রাস্তা আছে। রাস্তা দুইটির মোট ক্ষেত্রফল কত? (৩ নম্বর

 (গ) একজন মাছ বিক্রেতা প্রতি হালি ইলিশ মাছ ১৬০০ টাকায় কিনে প্রতিটি মাছ ৩৫০ টাকা করে বিক্রয় করলেন। তাঁর শতকরাত লাভ বা ক্ষতি হলো? (৩ নম্বর)


ঘ) পাড়সহ একটি পুকুরের দৈর্ঘ্য ৮০ মিটার এবং প্রস্থ ৫০ মিটার। যদি পুকুরের প্রত্যেক পাড়ের বিস্তার ৪ মিটার হয়, তবে পুকুরপাড়ের ক্ষেত্রফল কত? (৩ নম্বর)


3) 3x - 2y + 5z এর বর্গ নির্ণয় কর। (৫ নম্বর)


চ) শ্যামল দোকান থেকে কিছু কলম কিনলেন। সেগুলোর ১/২ অংশ তার বোনকে ও ১/৩ অংশ তার ভাইকে দিল। তার কাছে আরও ৫ টি কলম রইল। শ্যামল কতটি কলম কিনেছিল? (৩ নম্বর)


সাধারণ জ্ঞান -১০


১। UNESCO কত সালের কত তারিখে ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়?


২। মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন 'Concert for Bangladesh' কোন দেশের কোন শহরে অনুষ্ঠিত হয়?


৩। মুজিববর্ষ উদযাপনকাল কোন সময়?


৪। আইসল্যান্ডের রাজধানীর নাম কী?


৫। মুজিবনগর সরকারের উপ-রাষ্ট্রপতির নাম কী? ৬। রংপুর বিভাগ কত সালের কত তারিখে গঠিত হয়?


৭। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি কর্তৃক প্রকাশিত বিশ্বকোষের নাম কী?


৮। সাব-মেরিন ক্যাবল কোন মন্ত্রণালয় এর অধীন?


৯। মাল্টিমিডিয়ার পূর্ব পুরুষ বলা হয় কোনটিকে ১০। ICDDR,B এর পূর্ণরূপ লিখ।

৪৫ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান- 45th BCS Preliminary Question With Answer/solution/solve

  ৪৫ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান- 45th BCS Preliminary Question With Answer/solution/solve

Organization Name: Bangladesh Public Service Commission (BPSC)

Exam Name: 45st BCS examination (General)

Total Vacancy: 3331

MCQ Exam Date: 19 May 2023

Exam Time: 10.00 AM to 12.00 PM 



 

Important Information:

Preliminary Exam Type: MCQ

MCQ/Preliminary Exam Marks: 200

MCQ Exam Time: 2 hours

Total MCQ Mark: 200  

কাটমার্ক- (Safe Zone) [একটু পরে আপডেট দেওয়া হবে]   

২০০টি সম্পূর্ণ প্রশ্নের সঠিক সমাধান এখানে আপডেট দেওয়া হবে। তাই অবশ্যই একটু পরে ebook.ekbd.net ভিজিট করবেন। ধন্যবাদ   

See/download 41st BCS Preliminary MCQ Question Solution 2021 From below:



BPSC 45th BCS Cadre & Non-Cadre Job Summary

 Circular published (PDF file)
 30 November 2022
 Application starts
 10 December 2022
 Application ends 31 December 2022
 Vacant posts (Cadre & Non-Cadre) 3,331 (2309+1022)
 Salary (Taka) 9th grade
 Qualifications
 4 years graduation
 Application fee (Taka) 700/-
 Application type Online application
 Application's link/ form Check above
 Recruitmnt process Preli, written & Viva
 News source www.bpsc.gov.bd

সমঅর্থ বিশিষ্ট কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা

সমঅর্থ বিশিষ্ট কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বাগধারা


  1. অকালকুষ্মাণ্ড, অভাজন, আমড়া কাঠের ঢোক, কায়তের ঘরে ঢেঁকি, ঢেঁকির কুমির, বুদ্ধিরঢেঁকি, কচুবনের কালাচাঁদ, ঘটিরাম, ঘণ্টাগরুড়, কুমড়ো কাটা বটঠাকুর, ষাঁড়ের গোবর, গোবর গণেশ, ঢাকের বায়া, ঠুটো জগন্নাথ, নালায়েক= অপদার্থ/অকর্মণ্য/অক্ষম
  2. সুখের পায়রা, দুধের মাছি, বসন্তের কোকিল, শরতের শিশির, লক্ষ্মীর বরযাত্রী= সুসময়ের বন্ধু 
  3.  অহি-নকুল সম্বন্ধ, গজ-কচ্ছপের লড়াই,  সাপে-নেউলে, দা-কুমড়া, আদায়-কাঁচকলায় = ভীষন শত্রুতা
  4. আমে-দুধে মেশা, মনিকাঞ্চনযোগ,রাজযোটক, সোনায় সোহাগা= উপযুক্ত মিলন
  5. বর্ণচোরা, ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির, বিড়ালতপস্বী, ভিজে বিড়াল, তুলসীবনের বাঘ, বক ধার্মিক = ভন্ড/কপটতাচারী
  6. অন্ধের যষ্টি, অন্ধের নড়ি, কানুছাড়া গীত নাই, শিবরাত্রির সলতে, সুবেধন নীলমণি= একমাত্র অবলম্বন
  7. জলে কুমির ডাঙায় বাঘ, শাঁখের করাত, সাপের ছুঁচো গেলা, দুনৌকায় পা = উভয় সংকট
  8. খয়ের খাঁ, ঢাকের কাঠি, ধামাধরা, আমড়াগাছি, মোসাহেব= তোষামোদকারি
  9.  পৃষ্ঠ প্রদর্শন, পগারপার, লম্বা দেয়া= পালিয়ে যাওয়া
  10. ব্যাঙের সর্দি, কুমিরের সন্নিপাত = অসম্ভব ঘটনা
  11. কূর্ম অবতার, টিমেতেতালা, অকর্মার ধাড়ি, ইতুনিদকুড়ে, গোঁফ খেজুরে, কুড়ে স্বভাব= অলস
  12. ঊনপাঁজুরে, হাড় হাভাতে, আটকপালে= হতভাগ্য
  13. পান্তা ভাতে ঘি, ভূতের বাপের শ্রাদ্ধ, উড়নচণ্ডী= অপচয়
  14.  পঞ্চত্বপ্রাপ্তি, শিয়রে শমন, পটলতোলা= মৃত্যু
  15. আলেয়ার আলো, ঘোড়ার ডিম, ডুমুরের ফুল, বাঘের দুধ, অমাবস্যার চাঁদ = অলীক বস্তু/দুর্লভ বস্তু

মঙ্গলকাব্য নিয়ে বিস্তারিত তথ্য

মঙ্গলকাব্য


মধ্যযুগের কাব্যের প্রধান একটি ধারা হলো মঙ্গলকাব্য। মঙ্গল শব্দের আভিধানিক অর্থ কল্যাণ। যে কাব্য পাঠ করলে কল্যাণ হয়। এবং সকল প্রকার অকল্যাণ দূর হয় সে কাবাই মঙ্গল কাব্য। মঙ্গলকাব্যের বিষয়বস্তু মূলত ধর্মবিষয়ক আখ্যান নির্ভর। বিভিন্ন


দেবদেবীর গুণগান এবং পূজা প্রতিষ্ঠার কাহিনি মঙ্গল কাব্যের উপজীব্য বিষয়। এ মঙ্গলকাব্যকে দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। যথা- লৌকিক শ্রেণি ও পৌরাণিক শ্রেণি।


... মঙ্গল কাব্যের প্রধান শাখা ৩টি



১. মনসামঙ্গল কাব্য


২. চণ্ডীমঙ্গল কাব্য


৩. অন্নদামঙ্গল কাব্য


→ মঙ্গল কাব্যের অপ্রধান ধারা দুটি । ১. ধর্মমঙ্গল কাব্য ২. শিবমঙ্গল কাব্য / কালিকা মঙ্গল কাব্য


একটি সম্পূর্ণ মঙ্গলকাব্যে সাধারণত ৪টি অংশ থাকে। যথা: বন্দনা, আত্মপরিচয়, দেবখণ্ড, নরখন্ড ও আখ্যায়িকা (সূত্র: বাংলাপিডিয়া) → ড. দীনেশচন্দ্র সেনের মতে, মঙ্গলকাব্যে ৬২ জন কবির নাম পাওয়া যায়। ।


=>


• গুরুত্বপূর্ণ তথ্য


মঙ্গলকাব্যের প্রাচীনতম ধারা/কাব্য মনসামঙ্গল:


শ্রেষ্ঠ কাব্য - চণ্ডীমঙ্গল:


সর্বশেষ কাব্য অন্নদামঙ্গল


মনসামঙ্গল: বাংলা সাহিত্যে মঙ্গলকাব্য ধারার প্রাচীনতম ধারা মনসামঙ্গল। দেবী মনসার পূজা প্রচার ও চাঁদ সওদাগরের বিদ্রোহ এ কাব্যের মূল উপজীব্য বিষয়। মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতিবাদী পুরুষ চরিত্র চাঁদ সওদাগর। সাপের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মনসার অপর নাম কেতকা ও পদ্মাবতী। এজন্য মনসা মঙ্গল কাব্যকে পদ্মাপুরাণও বলা হয়। মনসামঙ্গলের আদিকবি - কানাহরিদত্ত। আর, প্রধান / শ্রেষ্ঠ কবি বিজয়গুপ্ত। তার কাব্যের নাম 'পদ্মাপুরাণ'। মনসামঙ্গলের একমাত্র পশ্চিমবঙ্গীয় কবি / জনপ্রিয় কবি ক্ষেমানন্দ। তার উপাধি কেতকাদাস। তার কাব্যের নাম 'কেতকাপুরাণ'। এছাড়াও বিপ্রদাস পিপিলাই এ কাব্য ধারার অন্যতম কবি যার রচিত কাব্যের নাম- মনসাবিজয়। বাংলা সাহিত্যের ১ম মহিলা কবি চন্দ্রাবতীর পিতা দ্বিজ বংশীদাস এ কাব্য ধারার কবি।


✉ চণ্ডীমঙ্গল: মঙ্গলকাব্যধারার শ্রেষ্ঠ কাব্য চণ্ডীমঙ্গল কাব্য। দেবী চণ্ডীর গুণকীর্তন ও পূজা-প্রসার এ কাব্যের মূল উপজীব্য বিষয়। চণ্ডীমঙ্গল কাব্যটি ২ খণ্ডে বিভক্ত। এই কাব্যের প্রথম খণ্ডে কালকেতু-ফুল্লরার কাহিনি এবং দ্বিতীয় খণ্ডে ধনপতি লহনা-মুল্পনার কাহিনি বর্ণিত আছে। মধ্যযুগের সবচেয়ে প্রতীবাদী নারী চরিত্র হল ফুল্লরা। এই কাব্যের অন্তর্ভুক্ত 'ভাঁড়ুদত্ত' চরিত্রটিকে বলা হয় বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঠগ চরিত্র। চণ্ডীমঙ্গল কাব্যধারার কবি দ্বিজ মাধবকে বলা হয় 'স্বভাব কবি'। • চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি- মানিক দত্ত; প্রধান/ শ্রেষ্ঠ কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তী (ষোল শতকের কবি)।


মুকুন্দরাম চক্রবর্তী জন্মগ্রহণ করেন বর্ধমান জেলার দামুন্যা গ্রামে। তার জীবনকাল আনুমানিক ১৫৪০-১৬০৪ খ্রিস্টাব্দ। তিনি ব্রাহ্মণ জমিদার বাঁকুড়া রায়ের আশ্রয়ে ছিলেন। তিনি বাঁকুড়া রায়ের পুত্র রঘুনাথের গৃহশিক্ষক ছিলেন। পিতার মৃত্যুর পর রঘুনাথ জমিদার হলে মুকুন্দরাম চক্রবর্তী তার সভাকবি নিযুক্ত হন। জমিদার রঘুনাথের নির্দেশে মুকুন্দরাম 'শ্রী শ্রী চণ্ডীমঙ্গল' কাব্য রচনা করেন। জমিদার রঘুনাথ রায় কবি মুকুন্দরাম চক্রবর্তীকে উপাধি দেন 'কবিকঙ্কন'। কবি মুকুন্দরামের সবচেয়ে জনপ্রিয় কাহিনি কাব্য- 'কালকেতু উপাখ্যান'। মুকুন্দরাম চক্রবর্তীকে আখ্যায়িত করা হয় দুঃখ বর্ণনার কবি হিসেবে।


অন্নদামঙ্গল মঙ্গলকাব্য ধারার সর্বশেষ কাব্য হলো অন্নদামঙ্গল কাব্য। এই কাব্যের রচয়িতা হলেন ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর। অন্নদামঙ্গল কাব্য ৩ খণ্ডে বিভক্ত এবং তিনটি স্বতন্ত্র কাহিনিতে পূর্ণতা লাভ করেছে। প্রথম খণ্ডে শিবায়ন-অন্নদামঙ্গল, দ্বিতীয় খণ্ডে


বিদ্যাসুন্দর-কালিকামঙ্গল, তৃতীয় খণ্ডে মানসিংহ-ভবানন্দ অন্নদামঙ্গল এর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর এর জন্ম ভুরসুট পরগনার পাণ্ডুয়া গ্রামে (বর্তমান হাওরা জেলার পেরো গ্রামে)। ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরকে


বলা হয় মধ্যযুগের (আঠারো শতকের) শ্রেষ্ঠ কবি/ মধ্যযুগের নাগরিক কবি/ মঙ্গলযুগের সর্বশেষ কবি। তিনি কৃষ্ণনগর রাজসভার কবি ছিলেন। 'অন্নদামঙ্গল' কাব্য রচনার জন্য নবদ্বীপ-কৃষ্ণনগরের রাজা মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র তাকে 'গুণাকর' উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দে এই কবির মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগের অবসান ঘটে।


• অন্নদামঙ্গল কাব্যের বিখ্যাত পক্তি/ ভারতচন্দ্র রায়ের বিখ্যাত উক্তি ১। আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে।


প্রার্থনাটি ঈশ্বরী পাটনীর (পাটনী শব্দের অর্থ- মাঝি)


২। নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়।


৪। কড়িতে বাঘের দুধ মেলে।


৫। বড়র পিরীতি বালির বাঁধা ক্ষণে হাতে দড়ি, ক্ষণের চাঁদ।


৩। মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন।


৬। জন্মভূমি জননী স্বর্গের গরিয়সী ।


ধর্মমঙ্গল কাব্য: ধর্মমঙ্গল কাব্যে পুরুষ দেবতার পরিচয় পাওয়া যায়; পুরুষ দেবতার নাম ধর্মঠাকুর। হিন্দু সমাজের নিচু স্তে বিশেষ করে ডোম সমাজে ধর্ম ঠাকুরের পূজা প্রচলিত রয়েছে। ধর্ম ঠাকুরের মাহাত্ম্য প্রচারের জন্যই ধর্মমঙ্গল কাব্যের সূত্রপ হয়েছে। বস্তুত, ধর্মমঙ্গল কাব্য দুটি পালায় বিভক্ত- ১. রাজা হরিশ্চন্দ্রের কাহিনি; ২. রাজা লাউসেনের কাহিনি। ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার আদিকবি- ময়ূরভী। তার কাব্যের নাম হাকন্দ পুরাণ।


• এ ধারার শ্রেষ্ঠ কবি- ঘনরাম চক্রবর্তী। তার কাব্যের নাম শ্রী ধর্মমঙ্গল। • ধর্মমঙ্গল কাব্যের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কবিরা হলেন- রূপরাম চক্রবর্তী, আদি রূপরাম, মাণিকরাম, শ্যাম পণ্ডিত প্রমুখ। কালিকামঙ্গল কাব্য: দেবী কালীর মাহাত্ম্য বর্ণনামূলক গ্রন্থ কালিকামঙ্গল কাব্য। কাব্যটি বিদ্যা-সুন্দর কাব্য নামেও পরিচিত। এ


কাব্যের আদি কবি কবিকঙ্ক; শ্রেষ্ঠ কবি রামপ্রসাদ সেন (উপাধি- কবিরঞ্জন); মুসলমান কবি সাবিরিদ খান (মঙ্গলকাব্যের


একমাত্র মুসলিম কবি)।


একনজরে মঙ্গলকাব্যের রচয়িতা ও চরিত্রসমূহ


কাব্য


মনসামঙ্গল


চণ্ডীমঙ্গল


কানাহরি দত্ত


মানিকদত্ত


অন্নদামঙ্গল


ধর্মমঙ্গল


ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর


ময়ূর ভট


কালিকামঙ্গল


কবিকঙ্ক


প্রধান / শ্রেষ্ঠ কবি


বিজয়গুপ্ত


মুকুন্দরাম চক্রবর্তী


ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর


ঘনরাম চক্রবর্তী


চরিত্রসমূহ


মনসা, চাঁদ সওদাগার, বেহুলা, লখিন্দর


ফুল্লরা, কালকেতু, ধনপতি, ভাঁড়ুদত্ত, মুরারী শীল


ঈশ্বরী পাটনী, হীরামালিনী


হরিশ্চন্দ্র, লাউসেন


রামপ্রসাদ সেন


বিদ্যা, সুন্দর


বিবিধ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য


মনসামঙ্গলের জনপ্রিয়তার জন্য বিভিন্ন কবির রচিত কাব্য থেকে বিভিন্ন অংশ সংকলিত করে যে পদসংকলন। রচনা করা হয়েছিল তাই বাংলা সাহিত্যে বাইশ কবির মনসামঙ্গল বা বাইশা নামে পরিচিত।


বারোমাস্যা মঙ্গলকাব্য ধারার কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রের (নায়িকার) বারো মাসের সুখ দুঃখের বর্ণনাকে বারোমাস্যা বলে।


অনুবাদ সাহিত্য


মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের একটি উল্লেখযোগ্য ধারা হলো অনুবাদ সাহিত্য। সংস্কৃত, হিন্দি, আরবি ও ফারসি সাহিত্য থেকে মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে অনুবাদ হয়েছে। অনুবাদ সাহিত্যে হিন্দু লেখকদের অনূদিত সাহিত্যের নাম সাহিত্যের কথা এবং মুসলিম লেখকদের অনূদিত সাহিত্যের নাম রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান। সংক্ষেপে অনুবাদ সাহিত্যের আলোচনা করা হলো-


সংস্কৃত থেকে অনূদিত সাহিত্যসমূহ


রামায়ণ


• ভারতীয় পৌরাণিক ধারার আদি গ্রন্থ/ মহাকাব্য হলো রামায়ণ। সংস্কৃত ভাষায় ৭ খণ্ডে রচিত এ গ্রন্থের শ্লোক সংখ্যা ২৪,০০০ । রামায়ণের আদি/ মূল রচনাকারী- বাল্মীকি। তার আসল নাম- দস্যু রত্নাকর।


• রামায়ণের প্রথম ও শ্রেষ্ঠ অনুবাদক কবি কৃত্তিবাস ওঝা (পনের শতকের কবি)। তিনিই প্রথম বাংলা ভাষায় রামায়ণ রচনা করেন। তার রচিত রামায়ণের অন্যনাম- কৃত্তিবাসী রামায়ণ বা শ্রীরাম পাঁচালি। কৃত্তিবাস ওঝা ছিলেন সুলতান গিয়াসউদ্দীন আযম শাহ্ এর সভাকবি। • রামায়ণের প্রথম মহিলা অনুবাদক চন্দ্রাবতী। তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি হিসেবে স্বীকৃত।


মহাভারত


• ভারতীয় পৌরাণিক ধারার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ মহাভারত। মহাভারতের মূল রচয়িতা মহর্ষি কৃষ্ণ বৈদ্বপায়ন ব্যাসদেব (বেদব্যাস)।


• মহাভারত সংস্কৃত ভাষায় ১৮ খণ্ডে রচিত একটি মহাকাব্য। এ গ্রন্থের শ্লোক সংখ্যা ৮৫০০০। • মহাভারত বাংলায় প্রথম অনুবাদ করেন কবীন্দ্র পরমেশ্বর (ষোলো শতকের কবি)।


• মহাভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও শ্রেষ্ঠ অনুবাদক কাশীরাম দাস (সতেরো শতকের কবি)। • সুলতান হোসেন শাহের সেনাপতি পরাগল খাঁর পৃষ্ঠপোষকতায় কবীন্দ্র পরমেশ্বর মহাভারত অনুবাদ করেন যা ‘পরাগলী মহাভারত' নামে পরিচিত। পরাগল খাঁর ছেলে ছুটি খানের পৃষ্ঠপোষকতায় শ্রীকরনন্দী ‘ছুটি খানি মহাভারত" রচনা করেন।

Kaktarua Novel Summary কাকতাড়ুয়া উপন্যাসের মূলভাব ও সারাংশ

 আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট নিয়ে রচিত ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাস। লেখক সেলিনা হোসেন অপরিসীম মমতায় রচনা করেছেন দেশপ্রেমের এই অনবদ্য কাহিনি। উপন্যাসটি রচিত হয়েছে বুধা চরিত্রকে ঘিরে। উপন্যাসে মূলত বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের কাহিনি বর্ণিত হলেও পাশাপাশি প্রতিফলিত হয়েছে গ্রামীণ জীবন, সুখ-দুঃখ, ব্যথা-বেদনায় ভরা নিম্নবিত্ত ও দারিদ্র্যক্লিষ্ট মানুষের ইতিবৃত্ত।


উদ্দীপকে কলিমদ্দি দফাদার কীভাবে পাকসেনাদের নিজ বুদ্ধিবলে পরাস্ত করেছেন সেই দিকটি আলোচিত হয়েছে। তিনি পাকসেনাদের সাথে বন্ধুত্বের অভিনয় করে তাদের সাথে মিশেছেন। এরপর সুযোগ বুঝে মুক্তিসেনাদের মাধ্যমে হানাদারদের শায়েস্তা করেন। ‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসের বুধা চরিত্রের মাঝেও এই একই চেতনা রয়েছে। কিন্তু উপন্যাসটির পরিধি আরও বিস্তৃত।


‘কাকতাড়ুয়া’ উপন্যাসে মুক্তিযুদ্ধের ভয়াবহ দিনগুলোর বর্ণনার পাশাপাশি গ্রামীণ জীবনের খুঁটিনাটি, প্রেম-ভালোবাসা, মায়া-মমতার গভীর বন্ধন, আত্মমর্যাদা ও স্বাধীনতার অনুভূতি ইত্যাদি প্রকাশিত হয়েছে। শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য বুধার দিন দিন মুক্তিযোদ্ধা হয়ে ওঠার কথা বলা হয়েছে। শত্রুর বাংকারে মাইন পুঁতে তাদের ধ্বংস করে দিয়েছে। এছাড়াও রয়েছে হানাদারদের বিরুদ্ধে বাঙালির ঐক্যবদ্ধ চেতনার স্বরূপ। কিন্তু উদ্দীপকে কেবল মুক্তিযুদ্ধে কলিমদ্দি দফাদারের ভূমিকার একটি বিশেষ মুহূর্ত তুলে ধরা হয়েছে।

Https www facebook com jonmo o jonir itihash Pdf Download

 Https www facebook com jonmo o jonir itihash Pdf Download 

Download jonmo o jonir itihas pdf jannatun nayeem prity book pdf

Download now 





শুধুমাত্র একজন নারীর আত্মকথা নয়, বরং সমাজ ও রাজনীতির ভিক্টিম একজন প্রতিবাদী মানুষ হিসেবে সংগ্রামের আখ্যান। মূলত এই বইটি মানবাধিকারের জন্য লড়াই করা মানুষদের জন্য একটি প্রামাণ্য দলিল, যেখানে রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবার নামক আয়নায় ক্ষতবিক্ষত একজন মানুষ কেমন করে বাঁচে, তা উঠে এসেছে এর নিগূঢ় ও নিখুঁত ব্যক্তিগত হয়েও বৈশ্বিক বয়ানে। পাশাপাশি উঠে এসেছে সারা পৃথিবীতে অন্যায় আর দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ন্যায়ের সংগ্রামের স্বরূপ।  বইটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো এই বইয়ের সততা, যেকারনে এই বইয়ের লেখককে সময় নিতে হয়েছে প্রায় দুই বছর। নিরাপত্তার খাতিরে দেশত্যাগ করে প্যারিসে নির্বাসনের নিরাপদ আশ্রয়ে গিয়ে তিনি বইয়ে লিখেছেন সেইসব সত্য, যেসব সত্য ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে রয়ে যাবে মানবসভ্যতার ইতিহাসকে উজ্জীবিত করতে।  লেখক বিশ্বাস করেন- ইতিহাস বলে যা লেখা হয় সেটা বিজয়ীর হাতে লেখা বাকোয়াজ। কিন্তু 'ইতিহাস লেখার ইতিহাস'টি লিখতে পারেন একজন সত্যিকারের লেখক যিনি নিজেই একটা জীবন্ত দলিল। তার হৃদয়ে জমা ব্যথা, দাগ আর নির্যাতনের চিহ্নগুলোই মূলত সেই ইতিহাস যা শাসকের চোখ এড়িয়ে লিখে রাখে মহাকাল। কারণ সেটাই মানবাধিকারের পক্ষে মানুষের সংগ্রামের একমাত্র ইতিহাস।  তাই, প্রিয় পাঠক- নারীবাদ, মৌলবাদ থেকে শুরু করে কাঁটাতার এবং বিভেদে ভরা দুনিয়ায় তথাকথিত রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় আইনকে চ্যালেঞ্জ করা একজন নারীর বয়ানে শ্বাসরুদ্ধকর ইতিহাস লেখার এই ঐতিহাসিক যাত্রায় আপনাকে স্বাগতম! 

  • শিরোনাম জন্ম ও যোনির ইতিহাস
  • লেখক জান্নাতুন নাঈম প্রীতি
  • প্রকাশক নালন্দা
  • আইএসবিএন 978-984-96992-9-3
  • প্রকাশের সাল 2023
  • মুদ্রণ 1st published
  • বাঁধাই হার্ডকভার
  • পৃষ্ঠা সংখ্যা 192
  • দেশ বাংলাদেশ
  • ভাষা বাংলা

জন্ম ও যোনির ইতিহাস pdf by জান্নাতুল নাইম প্রীতি ডাউনলোড Download jonmo o jonir itihas pdf jannatun nayeem prity book pdf

জন্ম ও যোনির ইতিহাস pdf by জান্নাতুল নাইম প্রীতি ডাউনলোড Download jonmo o jonir itihas pdf jannatun nayeem prity book pdf

Download now 





শুধুমাত্র একজন নারীর আত্মকথা নয়, বরং সমাজ ও রাজনীতির ভিক্টিম একজন প্রতিবাদী মানুষ হিসেবে সংগ্রামের আখ্যান। মূলত এই বইটি মানবাধিকারের জন্য লড়াই করা মানুষদের জন্য একটি প্রামাণ্য দলিল, যেখানে রাষ্ট্র, সমাজ, পরিবার নামক আয়নায় ক্ষতবিক্ষত একজন মানুষ কেমন করে বাঁচে, তা উঠে এসেছে এর নিগূঢ় ও নিখুঁত ব্যক্তিগত হয়েও বৈশ্বিক বয়ানে। পাশাপাশি উঠে এসেছে সারা পৃথিবীতে অন্যায় আর দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ন্যায়ের সংগ্রামের স্বরূপ।  বইটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো এই বইয়ের সততা, যেকারনে এই বইয়ের লেখককে সময় নিতে হয়েছে প্রায় দুই বছর। নিরাপত্তার খাতিরে দেশত্যাগ করে প্যারিসে নির্বাসনের নিরাপদ আশ্রয়ে গিয়ে তিনি বইয়ে লিখেছেন সেইসব সত্য, যেসব সত্য ইতিহাসের প্রামাণ্য দলিল হিসেবে রয়ে যাবে মানবসভ্যতার ইতিহাসকে উজ্জীবিত করতে।  লেখক বিশ্বাস করেন- ইতিহাস বলে যা লেখা হয় সেটা বিজয়ীর হাতে লেখা বাকোয়াজ। কিন্তু 'ইতিহাস লেখার ইতিহাস'টি লিখতে পারেন একজন সত্যিকারের লেখক যিনি নিজেই একটা জীবন্ত দলিল। তার হৃদয়ে জমা ব্যথা, দাগ আর নির্যাতনের চিহ্নগুলোই মূলত সেই ইতিহাস যা শাসকের চোখ এড়িয়ে লিখে রাখে মহাকাল। কারণ সেটাই মানবাধিকারের পক্ষে মানুষের সংগ্রামের একমাত্র ইতিহাস।  তাই, প্রিয় পাঠক- নারীবাদ, মৌলবাদ থেকে শুরু করে কাঁটাতার এবং বিভেদে ভরা দুনিয়ায় তথাকথিত রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় আইনকে চ্যালেঞ্জ করা একজন নারীর বয়ানে শ্বাসরুদ্ধকর ইতিহাস লেখার এই ঐতিহাসিক যাত্রায় আপনাকে স্বাগতম! 

Download Pdf from below


  • শিরোনাম জন্ম ও যোনির ইতিহাস
  • লেখক জান্নাতুন নাঈম প্রীতি
  • প্রকাশক নালন্দা
  • আইএসবিএন 978-984-96992-9-3
  • প্রকাশের সাল 2023
  • মুদ্রণ 1st published
  • বাঁধাই হার্ডকভার
  • পৃষ্ঠা সংখ্যা 192
  • দেশ বাংলাদেশ
  • ভাষা বাংলা

Catagories