পদাশ্রিত নির্দেশক ও অনুসর্গ Part 3

 George's বাংলা


পদাশ্রিত নির্দেশক ও অনুসর্গ # ৩৪৭


অনুসর্গের আর কি নাম রয়েছে? পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন পদ। ২০০


অব্যয়


পদাশ্রিত অব্যয়


কর্মপ্রবচনীয়


বিভক্তি


অনুসর্গের অপর নাম কী? (ইবি (গ ইউনিট)। ১৬-১৭) १.


উত্তর: খ


মনসর্গ


পরসর্গ


বিসর্গ


কোনোটিই নয়


উত্তর: খ


৮. দ্বারা, দিয়া, হইতে, থেকে এগুলিকে বলে- সঞ্চয় পরিদপ্তরের সহকারী পরিচালক। ০৭।


অব্যয়


উপসর্গ


অনুসর্গ অব্যয়


অনন্বয়ী অব্যয়


উত্তর: গ


৯. 'দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে।'- 'বিনা' শব্দটি [রাবি (ই১ ইউনিট): ১৭-১৮/


সর্বনাম


অব্যয়


অনুসর্গ


উপসর্গ


উত্তর: গ


১০. 'ধন অপেক্ষা জ্ঞান বড়।' এখানে 'অপেক্ষা' হলো- [জাবি (এফ ইউনিট): ১২-১৩)


উপসর্গ


অনুসর্গ


প্রত্যয়


অব্যয়


উত্তর: খ


১১. সত্য বই মিথ্যে বলবো না। এখানে 'বই'- জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের এস্টিমেটর: ১৮/ খুবি (গ ইউনিট): ১৭-১৮)


বিশেষ্য


উপসর্গ


অনুসর্গ


প্রত্যয়


উত্তর: গ


১২. 'এ জন্মের তরে বিদায়।' এখানে 'তরে' শব্দটি কী অর্থ প্রকাশ করছে? বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড


(BWDB)-এর ডাটা এন্ট্রি অপারেটর: ১৯/ জাবি (৬ ইউনিট): ১৪-১৫]


মত


হেতু


নিকট


নিমিত্ত


উত্তর: ক


১৩. অনুসর্গ কোনটি? রাবি (৫ ইউনিট): ১৩-১৪]


অবধি


আকাঙ্ক্ষা


উত্তর: ক


উহ্য


জ্ঞাতব্য


১৪. অনুসর্গ কোনটি? রাবি (খ ইউনিট): ১৪-১৫)


পাছে


মায়াকান্না


উত্তর: ক


হাসিহাসি


ডাঁই


'হাসি দিয়ে ঘরটিকে ভরিয়ে রাখতে সে।'- বাক্যটিতে 'দিয়ে' হলো- বিআরডিবি'র উপজেলা পল্লী উন্নয়ন ১৫. কর্মকর্তা: ১৫/ ঢাবি (ক ইউনিট): ১৩-১৪]


অব্যয়


অনুসর্গ


প্রত্যয়


উপসর্গ


উত্তর: গ


১৬. 'কোন দেশেতে তরুলতা সকল দেশের চাইতে শ্যামল।' 'চান্তে' ক্রিয়াটির ব্যবহার কোন ধরনের? (থানা শিক্ষা অফিসার: ৯৬]


অন্বয় সাধন


অনুসর্গ তৈরি


ক্রিয়াবাচক বিশেষণ গঠন


বিশেষণ বাচকতা


উত্তর: খ


১৭. কোনটি অনুসর্গ নয়? মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ওয়ারলেস অপারেটর: ২১।


অপেক্ষা


অন্য


উত্তর: খ


চেয়ে


জন্য

পদাশ্রিত নির্দেশক ও অনুসর্গ part 2

 ৩৪৬# পদাশ্রিত নির্দেশক ও অনুসর্গ


George's বাংলা


'সারাটি বিকেল তোমার অপেক্ষায় বসে আছি।' এখানে 'টি' কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে? রাবি ৫.


(ই২ ইউনিট): ১৭-১৮/


অর্থপূর্ণভাবে


নিরর্থকভাবে


অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় শব্দ


দ্ব্যর্থহীনভাবে


সমার্থকভাবে


৬.


۹۰


উত্তর: গ



বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদরূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বা


বাংলা ভাষায় বহু অনুসর্গ আছে। যথা- প্রতি, বিনা/বিনে, বিহনে, সহ, ওপর, অবধি, হেতু, মধ্যে, মাঝে, পরে, ভিন্ন, বই, ব্যতীত, জন্যে, জন্য, পর্যন্ত, অপেক্ষা, সহকারে, তরে, পানে, নামে, মতো, নিকট, অধিক, পক্ষে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, কর্তৃক, সাথে, সঙ্গে, হইতে, হতে, থেকে, চেয়ে, পাছে, ভিতর, ভেতর ইত্যাদি। এদের মধ্যে দ্বারা, দিয়া (দিয়ে), কর্তৃক, হইতে (হতে), চেয়ে, অপেক্ষা, মধ্যে


প্রভৃতি কয়েকটি অনুসর্গ বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়। অনুসর্গগুলো কখনো প্রাতিপদিকের পরে ব্যবহৃত হয়, আবার কখনো বা 'কে' এবং 'র' বিভক্তিযুক্ত


শব্দের পরে বসে। যেমন-


বিনা/বিনে


: দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে? (প্রাতিপদিকের পরে)


সনে


দিয়ে


: ময়ূরীর সনে নাচিছে ময়ূর। (ষষ্ঠী বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে)


: তোমাকে দিয়ে আমার চলবে না। (দ্বিতীয়ার 'কে' বিভক্তিযুক্ত শব্দের পরে)


হাসি দিয়ে ঘরটিকে ভরিয়ে রাখতে সে।


বই : সত্য বই মিথ্যে বলবো না।


তরে : এ জন্মের তরে বিদায় নিলাম।


১.


MCQ Solution


বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখন স্বাধীন পদরূপে, আবার শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সহায়তা করে সেগুলোকে কি বলে? শ্রম মন্ত্রণালয়ের অধীন সহকারী পরিচালক: ০৫)


বর্ণ


স্বর


অনুসর্গ


উপসর্গ


উত্তর: গ


২. বাক্যে যে শব্দ পদের পরে বসে বিভক্তির কাজ করে তাকে বলা হয়- ঢাবি (ক ইউনিট): ০৭-০৮/


উপসর্গ


অনুসর্গ


সম্বন্ধপদ


প্রত্যয়


উত্তর: খ


৩. কোনটি বাক্যে স্বাধীন পদরূপে ব্যবহৃত হয়? বিআরডিবি'র সহকারী পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা: ১৩]


শব্দ বিভক্তি


অনুসর্গ


উপসর্গ


কোনোটিই নয়


8.


ধাতুর পূর্বে বসে নতুন নতুন শব্দ গঠন করে


'অনুসর্গ' সম্পর্কে কোন বাক্যটি সঠিক নয়? সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা: ০৭]


উত্তর: খ


⑦ বাক্যের অর্থ সম্পাদনে সাহায্য করে


কখনো কখনো বাক্যে স্বাধীন পদরূপে ব্যবহৃত হয়


ঘ) কখনো বাক্যে বিভক্তিরূপে ব্যবহৃত হয়


উত্তর: ক


অনুসর্গ শব্দের কোন খানে বসে? বশেমুরবিপ্রবি (ঘ ইউনিট): ১৬-১৭/তুলা উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা: ০৬]


পূর্বে


পরে


মধ্যে


কোনোটাতেই নয়


উত্তর: গ

পদাশ্রিত নির্দেশক এবং অনুসর্গ Part 1

 পদাশ্রিত নির্দেশক এবং অনুসর্গ


Article & Suffix


পদাশ্রিত নির্দেশক


কয়েকটি অব্যয় বা প্রত্যয় কোনো না কোনো পদের আশ্রয়ে বা পরে সংযুক্ত হয়ে নির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে, এগুলোকে পদাশ্রিত অব্যয় বা পদাশ্রিত নির্দেশক বলে। বচনভেদে পদাশ্রিত নির্দেশকেরও বিভিন্নতা প্রযুক্ত হয়। যেমন-


একবচনে: টা, টি, খানা, খানি, গাছা, গাছি ইত্যাদি নির্দেশক ব্যবহৃত হয়। যেমন- টাকাটা, বাড়িটা, কাপড়খানা, বইখানি, লাঠিগাছা, চুড়িগাছি ইত্যাদি।


বহুবচনে: গুলি, গুলা, গুলো, গুলিন প্রভৃতি নির্দেশক প্রত্যয় সংযুক্ত হয়। যেমন- মানুষগুলি, লোকগুলো, পটলগুলিন ইত্যাদি।


পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার


(ক) 'এক' শব্দের সঙ্গে টা, টি, টু যুক্ত হলে অনির্দিষ্টতা বোঝায়। যেমন- একটি দেশ, সে যেমনই হোক দেখতে। কিন্তু অন্য সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে টা, টি যুক্ত নির্দিষ্টতা বোঝায়। যেমন-তিনটি বছর, দশটি বছর, একটু খাবার দাও ইত্যাদি।


(খ) নিরর্থকভাবেও নির্দেশক টা, টি-র ব্যবহার লক্ষণীয়। যেমন- সারাটি সকাল তোমার আশায় বসে আছি। ন্যাকামিটা এখন রাখ।


(গ) নির্দেশক সর্বনামের পরে টা, টি যুক্ত হলে তা সুনির্দিষ্ট হয়ে যায়। যেমন- ওটি যেন কার তৈরি? এটা নয় ওটা আন।


(ঘ) 'গোটা' বচনবাচক শব্দটির আগে বসে এবং খানা, খানি পরে বসে। যেমন- গোটা দেশটাই গোল্লায় গেছে।


MCQ Solution


১. টা, টি, খানা, খানি ইত্যাদি- (২৬তম বিসিএস/পিএসসি'র সহকারী পরিচালক: ১৬)


অব্যয়


নির্দেশক সর্বনাম


পদাশ্রিত নির্দেশক


সংখ্যাবাচক বিশেষণ


উত্তর: গ


২. 'একটু' শব্দের 'টু' কী? রাবি (জে ইউনিট): ১৭-১৮/পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের অ্যাসিসটেন্ট ম্যানেজার: ১৪]


প্রত্যয়


অনুসর্গ


পদাশ্রিত নির্দেশক


অব্যয়


উত্তর: গ


৩. কোন পদাশ্রিত নির্দেশক শব্দের আগে বসে? মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ওয়ারলেস অপারেটর: ২১]


টি


টুকু


গোটা


তা


উত্তর: গ


8. 'ন্যাকামিটা এখন রাখ' বাক্যে 'ন্যাকামি' শব্দের সাথে 'টা' যুক্ত হয়ে কোন অর্থ প্রকাশ করেছে? [সমাজসেবা অধিদপ্তরের ইনস্ট্রাইন: ০৫)


নিরর্থকতা


সার্থকতা


দ্ব্যর্থকতা


ভিন্নার্থকতা


উত্তর: ক

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএড-২০২৫ ব্যাচের ১ম সেমিস্টারের ক্লাসের সময়সূচি ও ক্লাসের টপিক - BOU BED-2025 class Routine and Class Topic

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএড-২০২৫ ব্যাচের ১ম সেমিস্টারের ক্লাসের সময়সূচি ও ক্লাসের টপিক - BOU BED-2025 class Routine and Class Topic


৯ম গ্রেডের ব্যাংক কর্মকর্তা/বাংকের চাকরির কত বেতন পান?

 একজন ৯ম গ্রেডের ব্যাংক কর্মকর্তা কত বেতন পান?


👉বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক 


বেতন ২৩১০০

বাড়িভাড়া ৪৫-৫৫% -> ১২৭০৫

বিশেষ ভাতা ৫% -> ১১৫৫

ইন্টারনেট ও মোবাইল ১৫০০

মেডিকেল ১৫০০

লাঞ্চ ৮৮০০ (গড়ে ২২ দিন)


মোট মাসিক বেতন (অন্যান্য সুবিধা বাদে) = ৪৭২৬০


যা পদায়নভেদে কম-বেশি হতে পারে। 


ইনসেনটিভ বোনাস বছর ভেদে ভিন্ন হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকে যদি ৫ টি মূলবেতন পাওয়া যায় তাহলে মোট ১,১৫,৫০০ টাকা।  ১২ মাস দিয়ে ভাগ করলে ৯৬২৫টাকা গড়ে। 


✅অর্থাৎ কোন বিশেষ বেনেফিট বাদে গড়ে প্রতিমাসে রাফলি প্রায় ৫৬,৮৮৫ এর মতো বেতন আসতে পারে।


এর বাইরে, মাসিক ৫০০টাকায় সারা মাস এসি গাড়িতে যাতায়াত, আবাসনের জন্য বিভাগীয় শহরে ডর্মেটরি সুবিধা (মাত্র ১৮০০ টাকা/মাস থেকে শুরু), ডিপ্লোমা দুই পার্ট পাস করলে ৮৫০০০টাকা সম্মানী, ঔষধ ও মেডিক্যাল চেকাপ সুবিধা, বিনামূল্যে বিশাল লাইব্রেরী ও আন্তর্জাতিক ম্যাগাজিনের এক্সেস, সন্তানদের শিক্ষাভাতা (সর্বোচ্চ ১০০০), বাচ্চা সিজারিয়ানের বিল, বিশ্বের টপ ইউনিভার্সিটি গুলোতে বিনামূল্যে মাস্টার্স এর সুযোগসহ অন্যান্য অনেক সুবিধা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে পেয়ে থাকেন।


▶️রাষ্ট্রায়ত্ত অন্যান্য ব্যাংকে ইন্টারনেট ভাতা ভ্যারি করে, পদায়ন ভেদে বাড়িভাড়া ৪৫-৫৫% এবং ইনসেনটিভসহ অন্যান্য সুবিধাদি ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। 


💥কেতাবী কথাবার্তার বাইরের কথা হলো, অন্যান্য যেকোন সরকারি চাকুরী হতে ব্যাংকের বেতন ও ফ্যসিলিটি তুলনামূলক হ্যাসেলফ্রি নেওয়া যায়, মোটামুটি সব কিছু স্ট্র‍্যাকচারড থাকায় পেরেশানি কম। এছাড়া, বিভিন্ন সমিতির মাধ্যমে যেই বন্ডিং ও জয়েন্ট ভেনচারগুলো হয় তা থেকে নানাবিধভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকে। এছাড়া, নিজের ডেস্কের কাজ ছাড়া ফাও টেনশন ৯৫% ক্ষেত্রে থাকে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বদলি খুব কম হওয়ায় সন্তানদের পড়াশোনা, স্ট্যাবল ফ্যামিলি লাইফসহ পরোক্ষ অনেক কিছু থাকে যা টাকায় মাপা সম্ভব না।


👉আসলে বাংলাদেশের কেউই প্যাশন থেকে চাকরি করে না। তাই অন্যের চাকরি ভালো, নিজের চাকরি খারাপ। এসব, কানপড়া থেকে দূরে থাকুন। প্রতিটি জবের সুবিধা-অসুবিধা থাকে। দেখবেন যারা কাজ কম করে তারাই বেশি হতাশ থাকে। 


👉কাজের ভেতর নিজেকে খুঁজে নিন, কর্মব্যস্ততাই সুখী জীবনের মূল।


(সংগৃহীত)

the difference between Over the Wicket and Round the Wicket

 You're getting into the nitty-gritty of bowling techniques! Here's the difference between Over the Wicket and Round the Wicket:


Over the Wicket:


Delivery Point: The bowler delivers the ball from over the stumps, meaning the ball's trajectory is generally straight towards the batsman.

Bowler's Position: A right-arm bowler will be positioned on the right side of the stumps, while a left-arm bowler will be on the left side.

Typical for: Right-arm bowlers often bowl over the wicket, as it allows them to generate more pace and swing the ball towards the batsman's off stump.


Round the Wicket:


Delivery Point: The bowler delivers the ball from behind the stumps, meaning the ball's trajectory is generally angled towards the batsman.

Bowler's Position: A right-arm bowler will be positioned on the left side of the stumps, while a left-arm bowler will be on the right side.

Typical for: Left-arm bowlers often bowl round the wicket, as it allows them to generate more spin and angle the ball towards the batsman's off stump.


This difference in delivery angle and bowler position creates a different challenge for the batsman, making it a fascinating tactical battle.

ওভার দা উইকেট ও রাউন্ড দা উইকেট এর মধ্যে পার্থক্য কি?

 ওভার দা উইকেট হলো ক্রিকেটের একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষা। এটি বোঝায় যে একজন বোলার যখন বল করেন, তখন তিনি স্টাম্পের উপরে থেকে বলটি ছুঁড়ছেন। সাধারণত, এটি তখন ঘটে যখন বোলার ডান হাতি এবং তিনি স্টাম্পের ডান পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।


এখন, কিছু মূল পয়েন্ট:


বোলিং পদ্ধতি: বোলার স্টাম্পের উপরে থেকে বল ছুঁড়ে আউট করার চেষ্টা করেন।

বোলারের অবস্থান: ডান হাতি বোলারদের জন্য এটি সাধারণত ডান পাশে এবং বাঁ হাতি বোলারদের জন্য বাম পাশে ঘটে।

রাউন্ড দা উইকেট: এর বিপরীত পদ্ধতি, যেখানে বোলার স্টাম্পের পিছন থেকে বল করেন।


এটি ক্রিকেটের কৌশলগত দিকগুলোর মধ্যে একটি এবং খেলার গতিশীলতা প্রভাবিত করে। 

এরোবিক ও এ্যানোরিবিক ব্যায়াম কি?

এরোবিক এবং এ্যানোরিবিক ব্যায়াম দুই ধরণের শারীরিক কার্যকলাপ যা আমাদের শরীরের উপর ভিন্ন প্রভাব ফেলে।


এরোবিক ব্যায়াম হলো এমন ব্যায়াম যেখানে শরীরের পেশীগুলি দীর্ঘ সময় ধরে অক্সিজেন ব্যবহার করে কাজ করে। এই ধরণের ব্যায়ামে হৃদরোগ, ফুসফুস, এবং রক্ত প্রবাহের উন্নতি হয়। এরোবিক ব্যায়ামের কিছু উদাহরণ হলো দ্রুত হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, এবং সাইক্লিং।


এ্যানোরিবিক ব্যায়াম হলো এমন ব্যায়াম যেখানে শরীরের পেশীগুলি অক্সিজেন ছাড়া কাজ করে। এই ধরণের ব্যায়ামে শরীরের শক্তি এবং সহনশীলতা বৃদ্ধি পায়। এ্যানোরিবিক ব্যায়ামের কিছু উদাহরণ হলো ওজন তোলা, স্প্রিন্ট, এবং জাম্পিং।

 এরোবিক এবং এ্যানোরিবিক ব্যায়ামের মধ্যে আরও কিছু পার্থক্য রয়েছে:


সময়কাল:

এরোবিক: এরোবিক ব্যায়াম ২০ মিনিট বা তার বেশি সময় ধরে করা হয়।

এ্যানোরিবিক: এ্যানোরিবিক ব্যায়াম ২ মিনিট বা তার কম সময় ধরে করা হয়।


তীব্রতা:

এরোবিক: এরোবিক ব্যায়াম মধ্যম তীব্রতার হতে হবে, যা আপনাকে কথা বলতে পারবে কিন্তু গান গাইতে পারবে না এমন তীব্রতা।

এ্যানোরিবিক: এ্যানোরিবিক ব্যায়াম উচ্চ তীব্রতার হতে হবে, যা আপনাকে কথা বলতেও কষ্ট হবে।


শক্তি উৎস:

এরোবিক: এরোবিক ব্যায়ামে চর্বি এবং কার্বোহাইড্রেট উভয়ই শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

এ্যানোরিবিক: এ্যানোরিবিক ব্যায়ামে কার্বোহাইড্রেট শুধুমাত্র শক্তির উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।


উদাহরণ:

এরোবিক: দ্রুত হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, সাইক্লিং, নৃত্য।

এ্যানোরিবিক: ওজন তোলা, স্প্রিন্ট, জাম্পিং, প্লেয়ার্ট্রিক ব্যায়াম।

স্টার জলসা এবং জি বাংলা আমাদের সমাজে যে ধরনের প্রভাব ফেলছে

 স্টার জলসা এবং জি বাংলা আমাদের সমাজে বিভিন্নভাবে প্রভাব ফেলছে । এখানে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরা হলো:

  1. জনপ্রিয়তা: স্টার জলসা বাংলাদেশের ৫৮% নারী দর্শক নিয়মিত দেখেন, যা এই চ্যানেলের ব্যাপক জনপ্রিয়তার প্রমাণ।

  2. সাংস্কৃতিক প্রভাব: ভারতীয় ধারাবাহিকগুলো আমাদের সমাজে ভারতীয় সংস্কৃতির প্রভাব বিস্তার করছে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এই সিরিয়ালগুলো পারিবারিক সম্পর্ক এবং সামাজিক আচরণে পরিবর্তন আনছে।

  3. মানসিক স্বাস্থ্য: কিছু দর্শক মনে করেন, এই সিরিয়ালগুলো মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। যেমন, পারিবারিক কূটকচালি এবং নাটকীয়তা অনেক সময় বাস্তব জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

  4. শিক্ষা ও সচেতনতা: কিছু সিরিয়াল সামাজিক সমস্যা, যেমন নারী অধিকার এবং শিক্ষা, সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

এভাবে, স্টার জলসা এবং জি বাংলা আমাদের সমাজে বিভিন্ন দিক থেকে প্রভাব ফেলছে, যা ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।

পরচর্চা বা গসিপের কিছু স্বাস্থ্যগত সুবিধা রয়েছে তা জেনে নিন

 পরচর্চা বা গসিপের কিছু স্বাস্থ্যগত সুবিধা রয়েছে, যা নিম্নলিখিত কারণে হতে পারে:


মানসিক চাপ কমানো: পরচর্চা করার মাধ্যমে দেহে প্রোজেষ্টেরন হরমণ ক্ষরণ হয়, যা দুশ্চিন্তা কমাতে সাহায্য করে।

সামাজিক সংযোগ: এটি আমাদের সামাজিক জীবনের একটি অংশ। পরচর্চা করার মাধ্যমে আমরা একে অপরের সাথে সংযোগ স্থাপন করি, যা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

আবেগ প্রকাশ: অন্যদের সম্পর্কে আলোচনা করার মাধ্যমে আমরা আমাদের আবেগ প্রকাশ করতে পারি, যা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

তবে, মনে রাখতে হবে যে পরচর্চা কখনও কখনও নৈতিকভাবে ক্ষতিকারক হতে পারে। তাই এটি সঠিকভাবে এবং সীমিত পরিমাণে করা উচিত।

Catagories